রাজধানীর বাড্ডা থানার না/শকতার মামলায় গ্রেফতারের পর সাবেক উপ-ভূমিমন্ত্রী ও বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের উপ-পরিদর্শক মোঃ রিপন উদ্দিন তাকে কারাগারে রাখার আবেদন করেন। অপরদিকে আসামিরা জামিনের আবেদন করেন।
বুধবার (১৮ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলী হায়দারের আদালতে শুনানি শুরু হয়।
এ সময় আসামি দুলু নিজেই কথা বলতে চান। বিচারক অনুমতি দিলে তিনি বলেন, ‘আমাকে প্রতি মাসে কেমোথেরাপি দিতে হয়। আমেরিকা থেকে ওষুধ না আসায় গত ৩ অক্টোবর দিতে পারিনি। এখন ওষুধ এসেছে। কেমোথেরাপিতে অনেক টাকা খরচ হয় কিন্তু আমি তা ম্যানেজ করতে পারিনি। অনেক কষ্টে টাকা ম্যানেজ করেছি। চিকিৎসক বলেছেন আমি আর চার বছর বাঁচবো। এরপর কেটে গেছে এক বছর। আমাকে চিকিৎসা করার জন্য জামিন দিন।’
এ মামলায় গ্রেফতারকৃত অন্য আসামিরা হলেন- ভোলা যুবদলের সভাপতি জামাল উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মনির হোসেন, আবির ইসলাম সাত্তার, মোঃ তাজ মোহাম্মদ খান মামুন, মোঃ শিমুল বিশ্বাস, মোঃ সোহেল, মোঃ মোস্তাক হোসেন মুন্না, আব্দুল মান্নান শেখ বাবু। , মাকসুদুর রহমান, গোলাম মোস্তফা ও শাহিনুর রহমান।