বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হলেন জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা। তিনি ক্ষমতায় আসার পর দেশের প্রত্যেকটি অঞ্চলে পরিলক্ষিত হচ্ছে উন্নতির উজ্জল দৃশ্য। পদ্মা সেতু হলো সর্বকালের সেরা স্থাপনা বাংলাদেশের মাটিতে আর সেই স্থাপনা করে দেখিয়ে দিলেন বাংলার প্রধানমন্ত্রী। তার প্রশংসায় বাংলার মানুষ পঞ্চমুখ। সম্প্রতি জানা গেছে তিনি তার এক বক্তব্যে বলেছেন আমাদের এখন থেকেই সতর্ক থাকতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমরা এখনো ভালোভাবে দেশ চালাতে পারছি। তবে আমাদের এখন সতর্ক থাকতে হবে এবং আমরা সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়েছি। তাই সবাইকে অনুরোধ করছি বিদ্যুৎ সাশ্রয় করার জন্য। পানি বাঁচাতে হবে। জ্বালানি খরচ; সেটাও বাঁচাতে হবে। আর সবাই, এক ইঞ্চি জমি যেন না পড়ে থাকে। খাদ্য উৎপাদন করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আসরিয়ান-২ প্রকল্পের বাড়ি হস্তান্তর কার্যক্রমের উদ্বোধন উপলক্ষে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, ‘দুর্ভাগ্যক্রমে একদিকে করোনা, অন্যদিকে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ। আর এই যুদ্ধের সময় আমেরিকা রাশিয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে; এ কারণে সার কিনতে সমস্যা হচ্ছে। খাবার কিনতে সমস্যা হচ্ছে। কারণ ডলার কেনা যায় না। এসব কারণে শুধু বাংলাদেশে নয়, সারা বিশ্বে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। খাবারের জন্য কাঁদছে। এমনকি উন্নত দেশেও বিলাপ হয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ আমেরিকা বলছে, ইংল্যান্ড বলছে, সব জায়গায় কিন্তু তারা বিদ্যুৎ বাঁচাতে, পেট্রোল বাঁচাতে, ডিজেল বাঁচাতে, জ্বালানি বাঁচানোর উদ্যোগ নিচ্ছে।”
প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলার মানুষের কষ্ট সহ্য করতে পারেন না। যেখানেই মানুষের কষ্ট দেখেন সেখানেই তিনি ছুটে যান সঙ্গে সঙ্গে। দেশের জনগনই হলো প্রধানমন্ত্রীর শক্তি। জনগনকে সাথে নিয়েই কাজ করে যেতে চান প্রধানমন্ত্রী। বাংলার মানুষের প্রত্যাশা প্রধানমন্ত্রী আবারো ক্ষমতায় এসে মানুষের মঙ্গলের জন্য কাজ করে যাবেন।