সম্প্রতি নানা কারণে সংবাদ মাধ্যমগুলোকে নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।বেশির ভাগই সংবাদমাধ্য সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলতে চায় না। শুধু তাই নয় এক প্রকার সরকারের গুনোগান গেয়ে থাকেন।শুধু তাই সাংবাদিকরা তাদের ন্যায্য বেতন ভাতাও পায় না। বিষয়টি নিয়ে সা/মাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ/কটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন বি/শিষ্ট সাংবাদিক গোলাম মোর্তজা হু/বহু পাঠকদের জন্য নি/চে দেওয়া হলো।
সাংবাদিকতা পেশার সম্মান-শ্রদ্ধা তো আগেই গেছে।এখন সংবাদমাধ্যম রুগ্ন,সাংবাদিকরা দুস্থ।তাদের জন্যে আছে সরকারের কয়েক টাকার সহায়তা।বিষয়টি যে অসম্মান এবং লজ্জার, তাও আমরা বুঝতে পারি না।
৫০ জন সম্পাদক শ্রমিক স্বার্থ রক্ষায় আইএলও এবং দেশীয় আইন স্মরণ করিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন।খুব ভালো কথা।
এই সম্পাদকদের কয়জন সংবাদকর্মিদের ওয়েজবোর্ড অনুযায়ী বেতন দেন? নিয়মিত বেতন দেন?
৫০ জনের মধ্যে কমপক্ষে ৪০ জন সম্পাদক সাংবাদিকদের ওয়েজবোর্ড অনুযায়ী বেতন দেন না। কাগজে দেখান যে ওয়েজবোর্ড অনুযায়ী বেতন দিচ্ছেন।এটা দেখিয়ে বেশি মূল্যে সরকারি বিজ্ঞাপন নিয়ে থাকেন।
৫০ জনের মধ্যে কমপক্ষে ৩০ জন সম্পাদক সংবাদকর্মিদের ওয়েজবোর্ড তো দুরের কথা, নিয়মিত বেতনই দেন না।
৫০ জন সম্পাদকের মধ্যে কমপক্ষে ৩৫ জনের পত্রিকা ১৪১ কপিও বিক্রি হয় না।কিন্তু কাগজে দেখান যে, তাদের প্রচার সংখ্যা ১ লাখ ৪১ হাজার কপি।
আন্ডারগ্রাউন্ড পত্রিকার সম্পাদকদের স্বার্থকতা এই যে,তারা কয়েকজন পরিচিত সম্পাদককেও তাদের কাতারে নিয়ে যেতে পেরেছেন।