বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ এবং এ সকল সম্পদের তথ্য গোপন করার অভিযোগে অভিযুক্ত হন লন্ডন প্রবাসী তারেক রহমান এবং তার স্ত্রী জোবায়দা রহমান, সেইসাথে তারেক রহমানের শাশুড়ি ইকবাল মান্দ বানু। তারা বর্তমানে লন্ডনে অবস্থান করছেন। এই তিন জনের বিরুদ্ধে চার কোটি ৮১ লাখেরও কিছু বেশি পরিমান টাকার সম্পদের তথ্য গোপন ও মিথ্যা তথ্য দেওয়ার জন্য অভিযুক্ত করা হয় এবং এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে কাফরুল থানায় মামলা দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন।
২০০৭ সালে জরুরি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলার বৈধতা নিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট।
এর ফলে তার বিরুদ্ধে বিচারিক আদালতে মামলা চলতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। আদালত বলেছেন, জোবায়দা রহমান পলাতক থাকায় তার রিট গ্রহণযোগ্য নয়।
রোববার (১৬ জুন) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
উল্লেখ্য, মামলাটিতে তারেক রহমানকে ঐ অর্থ আত্মসাতে সহায়তা ও তথ্য গোপন করার অভিযোগ করার মাধ্যমে জোবাইদা রহমান ও তার মা ইকবাল মান্দ বানুকে অভিযুক্ত করা হয়। এদিকে তারেক রহমান এবং তার স্ত্রীকে এর আগে পলাতক দেখানো হয়েছিল সেটা দেখিয়ে তাদের মামলা চলমান থাকবে বলে জানা গেছে।