ড. আহসান এইচ মনসুর এক সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, উদ্বেগের বিষয় হলো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪০ বিলিয়ন ডলারও নেই। প্রকৃত রিজার্ভ হতে পারে $32 বিলিয়ন, যা তিন মাসের আমদানি ব্যয় কভার করার জন্য যথেষ্ট। কিন্তু কয়েকদিন আগের কথা ছিল আট মাস।
তার মানে রিজার্ভ বিপদসীমায় পৌঁছে গেছে। শ্রীলঙ্কার পথ অনুসরণ করছে বাংলাদেশ। আগেই বলেছি দেশকে ধ্বংসের শেষ সীমায় নিয়ে যাওয়া হবে তারপর ভাগ হয়ে যাবে। সেই সময় আসছে। কিন্তু দেশের মানুষ অবর্ণনীয় দুর্ভোগ কিভাবে মোকাবেলা করবে?
পিনাকীর এই পোস্টে পাঠকদের কিছু মন্তব্য তুলে ধরা হলো:-
>> শ্রীলঙ্কার সরকার দুর্নীতিগ্রস্ত হলেও সাংবাদিকরা সৎ ছিল যার কারণে তারা বেশিদিন টিকে থাকতে পারেনি কিন্তু বাংলাদেশের গণমাধ্যম ও সাংবাদিকরা সবাই সরকারের দাস যার কারণে সরকার আজও টিকে আছে… সবাই মুখিয়ে থাকবে ঢাকা রক্ষা নয়। অন্তত আমাদের শ্রীলঙ্কার মানুষের মতো হতে হবে… তবেই দেশ রক্ষা পাবে…
>> বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এবং প্রবৃদ্ধি এই দুটি বড়ি দেশবাসী এতদিন গিলে খেয়েছে এই সরকারের দেওয়া অর্থশাস্ত্রবিদরা। কিন্তু দেশ খাদের কিনারে!
>> স্বাধীনতার পর দেশ যখন তলাবিহীন ঝুড়িতে পরিণত হয়েছিল, তখন আল্লাহ তায়ালা শহীদ জিয়াকে বাংলাদেশের মানুষের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ পাঠিয়েছিলেন, ইনশাআল্লাহ, আগামীতে তার উত্তরসূরি থাকবেন তারেক জিয়া।
>> এ দেশের মানুষকে কষ্ট দিতে হবে। তারা কোন কিছুর পরোয়া করে না, তারা উদাসীন, চলছে কি না কোন প্রতিবাদ নেই। তাই এটাই তাদের ভাগ্য।