আসাদুজ্জামান খান কামাল হলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এই সম্মানীয় পদে নিয়োজিত হবার পর থেকে তিনি সততা ও নিষ্ঠার সহিত তার দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। তার দক্ষ পরিচালনার জন্য দেশ থেকে স/ন্ত্রাস ও জ/ঙ্গীবাদ একেবারে নির্মূল হয়ে গেছে। সম্প্রতি তিনি তার এক বক্তব্যে বলেছেন রগুনায় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদেরকে গণহারে পিটুনির ঘটনায় পুলিশের বাড়াবাড়ি হয়েছে।
বরগুনায় ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের গণপিটুনির ঘটনাকে পুলিশের বাড়াবাড়ি বলে মনে করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
সোমবার (১৬ আগস্ট) জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বরগুনায় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের মারধরের একদিন পর সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
তিনি বলেন, “বরগুনার ঘটনাকে অতিরঞ্জিত করা হয়েছে। এ কারণেই আইজিকে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। তদন্ত করা হোক। আমার কাছে মনে হচ্ছে এ ধরনের বাড়াবাড়ি ঠিক নয়। এটা হওয়া উচিত হয়নি।
সোমবার (১৫ আগস্ট) দুপুর ১২টার দিকে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ফেরার সময় শিল্পকলা একাডেমিতে পৌঁছালে ছাত্রলীগের অসন্তুষ্ট গ্রুপের সদস্যদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। ছাত্রলীগ।
পরে পুলিশ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের বেধড়ক মারধর করে। এর ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি নিয়ে তুমুল আলোচনা শুরু হয়।
পরে সন্ধ্যায় বরগুনা প্রেসক্লাবে জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু বলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহরম আলীর আচরণ অন্যায়। তার বিচার হওয়া উচিত।
প্রসঙ্গত, বরগুনাতে জাতীয় শোক দিবসে এই ধরণের অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটবে সেইটা কেউ আশা করেনি। ছাত্রলীগ কর্মীদের গণপিটুনি দিয়েছ পুলিশ আর সেই ব্যাপারে মন্তব্য প্রকাশ করতে গিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন এমন কাজ করাটা পুলিশের জন্য বাড়াবাড়ি হয়েছে।