গেল ১৫ জুন কুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এখনো সারা-দেশজুড়ে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। তবে যে যাই বলুক না কেন, নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে বলে শুরু থেকেই দাবি করে আসছেন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল।
গেল ১৫ জুন কুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এখনো সারা-দেশজুড়ে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। তবে যে যাই বলুক না কেন, নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে বলে শুরু থেকেই দাবি করে আসছেন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল।
আর এবার তিনি বলেন, কুমিল্লা নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে অস্ট্রেলিয়া। কুমিল্লার নির্বাচন ভালো হয়েছে, তবে শেষ পর্যন্ত কিছু হয়েছে কিনা, আমরা তা ব্যাখ্যা করেছি।
রোববার (২৬ জুন) আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সিইসির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনার এ বিষয়টি তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, সদ্য সমাপ্ত কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনার জেরেমি ব্রুয়ার। আগামী নির্বাচন কেমন হবে তা দেখার আগ্রহও প্রকাশ করেন তিনি।
এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, আলোচনা কিছুই নয়, তিনি সৌজন্য সাক্ষাতে এসেছেন। বৈঠকে তিনি তাদের দেশের নির্বাচন ব্যবস্থা এবং কীভাবে নির্বাচন হয় তা নিয়ে কথা বলেন। আমি সেটা শুনেছিলাম. আমাদের নির্বাচন সম্পর্কেও তার ধারণা আছে। আমাদের নির্বাচন সুন্দর হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, তিনি আগামী নির্বাচনে থাকার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন এবং বাংলাদেশের নির্বাচন কেমন হয় তা তিনি দেখতে আগ্রহী।
কোনো পরামর্শ দিয়েছেন কি না জানতে চাইলে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, না, কোনো পরামর্শ দেননি। কুমিল্লার নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তারা। কুমিল্লার নির্বাচন ভালো হয়েছে, তবে শেষ পর্যন্ত কিছু হয়েছে কিনা, আমরা তা ব্যাখ্যা করেছি। কুমিল্লা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তোলপাড় হয়েছে, অনেক কথা হয়েছে এ নিয়ে তাদের আগ্রহ ছিল। আমরা তা ব্যাখ্যা করেছি।
আগামী নির্বাচনে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। নির্বাচন সুন্দর, ভালো হবে বলে আমরা আশাবাদী, যোগ করেন সিইসি।
এবারেরে কুমিল্লা সিটি নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন আরফানুল হক রিফাত। অন্যদিকে তার প্রতিপক্ষ হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন মনিরুল হক সাক্কু। শেষমেষ হাড্ডা-হাড্ডি লড়াউয়ে সাক্কুকে হারিয়ে মেয়র পদে জয়ী হন রিফাত।
এবারেরে কুমিল্লা সিটি নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন আরফানুল হক রিফাত। অন্যদিকে তার প্রতিপক্ষ হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন মনিরুল হক সাক্কু। শেষমেষ হাড্ডা-হাড্ডি লড়াউয়ে সাক্কুকে হারিয়ে মেয়র পদে জয়ী হন রিফাত।