গত কয়েক বছর আগেই পারিবারিকভাবে ফাতেমা আক্তার কলির সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন এসআই মিজানুর রহমান জাবেদের। কিন্তু বিয়ের পর থেকে প্রায় কলির শারী//রিক /নির্যা/ত/ন করে আসছিলেন জাবেদ। আর এরই মধ্যে এবার কলিকে প্রাণে শেষ করে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে জাবেদের বিরুদ্ধে। আর এরই আলোকে ইতিমধ্যে জাবেদকে নোয়াখালী থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (১৪ জুন) দুপুরে জেলার সদর উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়নের নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
জানা যায়, ২০১৪ সালে মিজানুর রহমান জাবেদের সঙ্গে ফাতেমা আক্তার কলির বিয়ে হয়। এরপর থেকে কালী তার স্বামীর সঙ্গে চট্টগ্রামের হালিশহরে থাকতেন। কিন্তু জাবেদ বিভিন্ন সময় কলিকে মা/র/ধর করত। এসময় পাশের এক নারীর সঙ্গে অ/বৈধ স/ম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে জাবেদ। এ সব বিষয়ে তাকে নিষেধ করা হলে কলির ওপর /নি/র্যা/ত/নের মাত্রা আরও বেড়ে যাবে।
নি/হ/ত কালীর স্বজনরা জানায়, চলতি বছরের ২৫ মার্চ বিকেলে ফাতেমা আক্তার কালীকে /মা/র/ধ/র করে। চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে নেওয়ার পর কালী আ/ত্ম/হ//নন// করেছে বলে তার স্বামী এসআই জাবেদ মুঠোফোনে পরিবারের সদস্যদের জানান।
ওই রাতেই নিহতের বাবা আহসান উল্লাহ বাদী হয়ে এসআই মিজানুর রহমান জাবেদসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামের হালিশহর থানায় মামলা করেন।
এদিকে সংবাদ মাধ্যমে জাবেদের গ্রেপ্তারের খবর নিশ্চিত করে সুধারাম মডেল থানার ওসি আনোয়ারুল ইসলাম জানিয়েছেন, স্ত্রীকে/ /হ//ত্যা//র অভিযোগে দায়ের করা মামলার অন্যতম আসামী জাবেদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এরপর তাকে থানায় পাঠিয়ে দেয়া হয় বলেও জানিয়েছেন তিনি।