আমার সঙ্গে নোবেলের ডিভোর্স এখনো চূড়ান্ত হয়নি। ডিভোর্স লেটার পাঠিয়েছি। এরপর নোবেলকে ডিবি কার্যালয়ে ডাকা হয়। সেখানেই তিনি মুসলেকা দিয়েছিলেন, নেশা না করার জন্য; অন্য মেয়েদের সাথে মেলামেশা করবেন না। এখন তার নতুন কাহিনী দেখছি। অবশ্য আমি তার সাথে সম্পর্ক রাখতেও চাই না।
বলছিলেন নোবেলের সাবেক স্ত্রী সালসাবিল মাহমুদ। তিনি সোমবার দুপুরে বলেন, আসলে আমি যতটুকু শুনেছি সে বিয়ে করেনি। মেয়েটিকে উঠিয়ে এনে তার কাছে রেখেছে। মেয়েটির পরিবারের সদস্যরাও গিয়ে আরশিকে আনতে পারেনি। তাদের দুজনকে একসঙ্গে নেশা করতেও দেখা গেছে।
তবে রোববার নোবেল তার ফেসবুক হ্যান্ডেলে তার ভালোবাসার কথা জানান। তিনি আবারও লিখেছেন, প্রেম করে সব হারিয়েছি। তবে সোমবার দুপুরে ফেসবুকে হালনাগাদ ফারজানা আরশির সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ কিছু অন্তরঙ্গ ছবি প্রকাশ করেছেন দুজন। একটি ছবিতে আরশিকে চুমু খেতে দেখা যায় তাকে। ভক্তরা নোবেলকে অভিনন্দন জানাচ্ছেন, কেউ কেউ তাকে কটূক্তিও করছেন। এদিকে জানা গেছে, আরশি খুলনার নাদিম নামের এক ফুড ব্লগারের স্ত্রী।
সালসাবিল মাহমুদ বলেন, তার নোংরামি কমেনি। কিন্তু আমি তার সাথে সম্পর্ক রাখতে চাই না। আমি এর থেকে বেরিয়ে আসতে চাই।