সাধন চন্দ্র মজুমদার হলেন গণপ্রজাতন্ত্রী সরকারের মাননীয় খাদ্যমন্ত্রী। এই সম্মানীয় পদে অধিষ্ঠিত হবার পর থেকে তিনি সততা ও নিষ্ঠার সহিত কাজ করে যাচ্ছেন। সাধন চন্দ্র মজুমদার নঁওগা-১ আসন থেকে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সম্প্রতি জানা গেছে খাদ্যমন্ত্রী নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আব্দুর রহমানের প্রয়ানে কেঁদেছেন।
নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আব্দুর রহমানের জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় তার সহযোদ্ধাকে বিদায় জানান খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। বার্ধক্যজনিত কারণে শুক্রবার (১ জুলাই) দুপুরে রাজশাহী হাসপাতালে মারা যান আবদুর রহমান। ঢাকা থেকে সেখানে ছুটে যান খাদ্যমন্ত্রী। আবদুর রহমানের পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দলীয় পতাকা দিয়ে তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয়।
জানাজার আগে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, আবদুর রহমান একজন সহজ-সরল মানুষ ছিলেন। এলাকার মানুষের উন্নয়নে তিনি সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি কখনই অবস্থানের কাছে নতি স্বীকার করেননি। দলের নেতা-কর্মীদের কাছে তিনি ছিলেন একজন দক্ষ সংগঠক। তার মৃত্যুতে স্থানীয় আওয়ামী লীগের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে তার অবদানের কথা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেন মন্ত্রী।
বিদায়কালে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সেক্রেটারি জাহিদ হাসান বিপ্লব, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আব্দুল্লাহ আল মামুন, থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হুমায়ুন কবিরসহ সকল ইউপি চেয়ারম্যানরা উপস্থিত ছিলেন। উপজেলা আওয়ামী লীগ, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা।
প্রসঙ্গত, বন্ধুত্বের বন্ধন অনেক বড় একটি জিনিস এবং বন্ধন হয় চিরকালের। বন্ধুত্বের বন্ধন কখনই ছিঁড়ে যাবার নয়। বন্ধুর বিয়োগ অনেক সময় মেনে নেওয়া খুব কঠিন হয়ে পড়ে যেমনটি পড়েছে খাদ্যমন্ত্রীর পক্ষে মেনে নেওয়া। বন্ধুকে হারিয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন তিনি।